আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে ইমামদেরকে অভিভাবকের ভূমিকা পালন করতে হবে।
মসজিদ সমুকে ইবাদাত ও সমাজ উন্নয়নের মার্কাজ রুপে গড়ে তুলতে হবে। ইসলামী দাওয়াত সম্প্রসারণ, সমাজ উন্নয়ন,সমাজ সংস্কার ও সমাজ থেকে সকল ধরনের কুসংস্কার ও অপরাধ দূর করতে কার্যকরী কর্মসূচি গ্রহণ করা এখন সময়ের অপরিহার্য দাবি।
পটুয়াখালী জেলার তৃণমূল পর্যায়ের সর্বস্তরের দায়িত্বশীলদের নিয়ে লিডারশীপ ইমাম প্রশিক্ষণে
ছাত্র জনতা গণঅভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মসজিদ মিশনের তৃণমূল পর্যায়ের দায়িত্বশীলগণ সঠিক ভূমিকা পালনের মাধ্যমে দেশের মসজিদ সমূহ কে পুনরায় জীবন্ত মসজিদে রূপান্তরিত করার বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করবেন ইনশাআল্লাহ। প্রত্যেকেই যার যার মসজিদকে দ্বীনি দাওয়াত প্রচার,সমাজসেবা ও সমাজ উন্নয়নের কেন্দ্ররূপে গড়ে তুলতে হবে।
যে ইমামের নেতৃত্বে সালাত কায়েম হয় ওই ইমামের নেতৃত্বেই সমাজের সকল কর্মকান্ড পরিচালনার উদ্যোগ নিতে হবে।
সমাজ থেকে দুর্নীতি,সন্ত্রাস,মাদদষকতাসহ নানাবিধ অপরাধ দূরীকরণে মসজিদের ইমাম- খতিবদেরকে অভিভাবকের ভূমিকা পালন করতে হবে।
ইসলামী মনিষী যেখানেই গিয়েছেন সেখানে মসজিদ নির্মাণ করে সমাজ সেবা সমাজ সংস্কার ও সমাজ উন্নয়নের কেন্দ্র রূপে মসজিদগুলোকে গড়ে তুলেছেন। আধুনিক উন্নত বিশ্বে দেশে দেশে যতগুলো মিনিস্ট্রিয়াল কার্যক্রম ও সামাজিক কার্যক্রম পরিচালিত হয় বিশ্বনবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সাল্লাম এর মসজিদে নববীতে এ সমস্ত সামাজিক কার্যক্রম অত্যন্ত সুচারুরূপে বাস্তবায়িত হতো। তাই আমাদের দেশের প্রায় ৫ লক্ষ মসজিদ কে মসজিদের নববীর আদেল হেদায়েত ও সমাজ উন্নয়নের কেন্দ্র রূপে গড়ে তুলতে মসজিদ মিশনের সকল স্তরের ইমাম-খতিবদেরকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে হবে।